২) শারিরীক ফিটনেস: 

শরীর ফিটনেস ধরে রেখে জীবন উপভোগ করতে এবং শরীর দিয়ে বিভিন্ন সমস্যা মোকাবেলা করতে ২ধরনের কার্যক্রম করতে হবে। ১) প্রতিদিন খেলাধুলা, প্রচুর হাটা বা বাইসাইকেল চালানো এবং কাজের ফাঁকে ফাঁকে হালকা শারিরীক কসরত। আর ২) আগ্রহীদের নিয়ে কিছু প্রশিক্ষণের আয়োজন করা। যেমন-অগ্নি নির্বাপন শিক্ষা; সাঁতার শিক্ষা, বন্যা ব্যবস্থাপনা শিক্ষা; সাপে কাটা, স্টোক বা হার্ট এটার্ক ও সুসাইট রোগির  জরুরী ব্যবস্থাপনা শিক্ষা; সড়ক বা বিভিন্ন দূর্ঘটনায় হতাহত  ব্যবস্থাপনা শিক্ষা; ফাস্ট  এইড  অর্থাৎ কাটা-ছিড়া-পোড়া-ভাঙ্গা-মসকানো ইত্যাদির প্রাথমিক ব্যবস্থাপনা শিক্ষা; ঘর-বাড়ি, রাস্তা-ঘাট, ট্রাফিক সিস্টেম ইত্যাদি ব্যবস্থাপনা শিক্ষা; আত্মরক্ষার কৌশল জুড়ো-কুমপো ইত্যাদি শিখা।  এসবের আলাদাভাবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।